Posts

Most Popular

Montage

1. Who knew you could fall in love even when your body has been run over by a tire of a 600-ton truck? 2. After the impact, people were gathering around. Appalled. Shocked. Pointing smartphones at me. Snapping pictures. Shooting videos. then, I saw her . Standing amid a crowd. Looking at me. With genuine sadness. Her white salwar kameez and the sunlight's reflection made her look like an angel. Maybe she was. I stared into her eyes. Such deep dark eyes. 3. And then I blinked. 4. Everything went sepia. Visuals mixed like liquid. Suddenly I was a month-old baby. In my mother's arms. Sucking her breast. 5 I blinked. 6 I am now a 4-year-old toddler. I am standing outside. Peeing on a flower. I can hear my mother making "Shhhh..." to help me pee. I can hear crickets songs. I see a blue sky, a White Moonlight. I can feel the Cold breeze. 7. I blinked. 8. I am now a 7 year old boy. It's a golden ray-soaked afternoon. I am in the middle of a run. I looked around....

Seven-day, Seven-book Challenge #1

Image
Day one:  Escape into Meaning Ralph Waldo Emerson In his essay described The Poet as "is only half himself, the other half is his expression." Evan Puschak may not be called a poet, not in a traditional sense, but a poet who knows how to weave words. One-half of Evan is a son, a husband, and a Youtuber with 3 Million subscribers, the other half is his book called ‘Escape Into Meaning’.  The book is a composite of 11 essays. In each of his essays, Evan discusses wide-ranging topics like passion, addiction, fantasy escapism, economics, cinema, and comics. Each essay has a distinct voice that you may be familiar with in his videos. What started as a way to promote his novel soon turned into a full-time job where his only goal was to make information immersive. The book does the same thing, in a much more depthful manner. The book wants to immerse the reader into his obsessions with Superman, Lord of the Rings, and Tarantino.  What made me love about his videos is his ability...

বই এর অনুবাদ

  প্রথম অধ্যায়ঃ অনুপমদের উত্থান যেভাবে চপলতা সাংস্কৃতিক আদর্শ হলো  ক্যানসাস শহর থেকে একশো মাইল দূরে ছোট্ট একটা গ্রাম আছে । ম্যাপে খুঁজতে গেলে সরু চোখে তাকিয়ে খুঁজতে হয় । জায়গাটার নাম হারমনি চার্চ, মিজৌরি । যাকে নিয়ে আমাদের এই গল্পটা সে হাই স্কুলে পড়া একজন কিশোর । তার নাম ডেইল । স্বভাব ভালো তবে একটু অনিরাপত্তায় ভোগে ।  খেলাধুলায় আগ্রহ তেমন নেই । তাই শরীরটাও খুব একটা অগ্রগতি হয় নি । মেজাজটা খিটখিটে । ডেইলের বাবার একটা শুকরের খামার আছে । তবে সেই কবে যে একবার দেউলিয়া নামের চোরাবালিতে পরেছেন তারপর থেকে আর উদ্ধার হতে পারেন নি । অর্থের অভাবে কিন্তু তার মাথায় কোনোদিন চোরাপথ নেয়ার চিন্তা আসেনি । নীতিবাগিশ বলা চলে । ডেইল বাবার কথা মাথা পেতে নেয় । তবে যেটা সে নিতে পারে না সেটা পরিবারের দারিদ্র । ভয় হয় এই দারিদ্রের মাঝেও তাঁকে চলতে হয় কিনা । তার ভয়ের শেষ নেই । বৃষ্টি বাদলার দিনে মাথায় বাজ পড়ার ভয় । জেনে না জেনে করা পাপের পরিণতির ভয়, কিংবা কথা বলতে গেলে মুখ জড়িয়ে যাওয়ার ভয় । এই ভয় যে শুধু তার বর্তমানকে গ্রাস করে আছে এমনও না । বিয়ের পর নতুন বউ এর সাথে কথা বলতে পারবে কিনা সেটাও সে ভেবে ...

আই এম ডি বি টপ টেন

সিনেমখোরদের জন্যে আই এম ডি বি বেশ পরিচিত একটা নাম । একটা সিনেমা জনসাধারণের মাঝে কেমন সাড়া পাচ্ছে সেটা চট করে রেটিং দেখে বুঝে নেয়া যায় । রেটিং সিনেমার ভালো মন্দের মানদন্ড নয় কারণ সব সিনেমা নম্বর এর বক্সে বন্দি করা যায় না । তবু এলগরিদমের দোহাই দিয়ে নম্বর যুক্ত করতেই  হচ্ছে । তবে বেশ কয়েক দশক ধরে যে সকল সিনেমা নানান ভাষাভাষি মানুষদের মন মাতিয়ে আসছে সেই সেরা দশ নিয়ে আজকের আয়োজন ।  ১। শশাংক রিডেম্পশান খ্যাতনামা সাহিত্যিক স্টিফেন কিং এর জনপ্রিয় উপন্যাস এর উপর নির্মিত এই সিনেমা সিনেমাপ্রেমিদের মন জয় করেছে এর সর্বজনীন থিম দিয়ে । নিরাশার মাঝেও কি করে আশাকে টিকিয়ে রাখা যায় । এন্ডি ডুফ্রের সেই বিখ্যাত উক্তি “হোপ ইজ এ গুড থিং, মেইবি দ্যা বেস্ট থিং এভার” মানুষকে অনুপ্রেরণা দিয়েছে বারে । ভুল মামলায় জড়িয়ে যাওয়া এই ব্যাংকার কয়েদখানায় কি করে ২৮ বছর ধরে তার আশা জিইয়ে রেখেছিলেন জানতে দেখে ফেলুন কালজয়ী এই সিনেমাটি । যুক্ত হয়ে যান ইতোমধ্যে দেখে ফেলা ৩০ লক্ষ মানুষের কাতারে!  ২। দ্য গডফাদার  ৪০ এর দশকে আমেরিকায় ইতালিয়ান মাফিয়া করলিওন ফ্যামিলির আধিপত্য বিস্তার নিয়ে নির্মিত আরেকটি জনপ্রিয় সি...

এনিমেশন রিভিউ

  যারা এনিমে দেখেন তাদের কাছে স্টুডিউ জিবলি একটি পরিচিত নাম । মনোরম দৃশ্য, মিউজিক আর ভিন্নধাচের গল্প দিয়ে সিনেমাখোরদের মন জয় করেছে এই জাপানিজ স্টুডিও । কর্ণধার হায়াও মিয়াজাকির খলনায়ক ছাড়াই গল্প বলার স্টাইল, ইসাও তাকাহাতার মানুষের করুণ গল্পটা ফুটিয়ে তোলার দক্ষতা মানুষকে অবাক করেছে । এমনি কিছু ছবি আজকে সাজেস্ট করবো ।  ১। মাই নেইবর তোতোরোঃ  যে মনোরম দৃশ্যের কথা উল্লেখ করেছি তোতোরোতে পাবেন তাই । ৮০র দশকের এনিমেশন স্টাইল আপনার মন কাড়তে বাধ্য । অসুস্থ মায়ের হসপিটালটার কাছের গ্রামে দুই বোন বাবার সাথে এসেছে । পুরোনো ঘরের ভেঙ্গে পড়বে এমন অবস্থা । তবে বিশাল জঙ্গলের পাশের এই বাড়ি দুজনেরই ভালো লেগে যায় । ভালো লেগে যায় অদ্ভুত দেখতে একটা জন্তুকে । যাদের শুধু দেখা যায় শিশুদের চোখেই ।  যদি আপনি ফ্যান্টাসি জনরা পছন্দ করেন আর পরিবারের সাথে দেখতে চান তবে  ১ ঘন্টা ২৬ মিনিট ২৫ সেকেন্ডের এই সিনেমা আপনাকে নিরাশ করবে না ।  ২। ক্যাসেল ইন দ্যা স্কাই মিয়াজাকির আরেকটি ফ্যান্টাসি জনরার ছবি । পাজু নামের অনাথ ছেলের সাথে বহূদূরের শিতার সাথে হঠাত দেখা । শিতার পেছনে লেগেছে দুটো দল । তারা চা...

২৪/১০/২৪

Image
  Sharif and Ahmad আহমেদ এর বয়স সাত কিংবা আট হবে । গায়ের রঙ ময়লা । গায়ে হাফ হাতা নীল গেঞ্জি আর রঙ উঠে যাওয়া জিন্সের প্যান্ট । গোড়ালি পর্যন্ত প্যান্টের নিচের কোণা ছেড়া । স্বভাবে-কথায় চপলতা । শরিফ কে জিজ্ঞেস করছিল ঢাকায় কিভাবে যেতে হয় ।  কোন গাড়ী আছে কিনা । শরিফও সাদামাটা ভাবে বলে দিচ্ছে কিভাবে  কোন পথ দিয়ে যাবে । ছেলেটা গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনছিলো, নিরবে মনে মনে টুকে নিচ্ছিলো প্রত্যেকটা শব্দ । বারবার জিজ্ঞেস করে নিশ্চিত হয়ে নিচ্ছিলো ঠিক শুনেছে কিনা । আমি পাশে দাঁড়িয়ে চুপচাপ শুনে যাচ্ছি আর ভাবছি এইটূকু ছেলে সাহস করে ঘর থেকে পালাতে পারে আর আমি এখনো আমার অবসেশন থেকে পালাতে পারছি না? * রাতেই খবরে বলে দিয়েছিলো সকালের দিকে ঘুর্ণিঝড় 'ডানা' বাংলাদেশের সুন্দরবন আর ভারতের পূর্বাঞ্চলের দিকে আঘাত হানবে । আকাশ তারই প্রভাবে মেঘলা ।  সকাল ৯ঃ১০ এ যখন বের হলাম তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে খেয়াল হলো, মনে এলো ছাতা নিতে ভুলে গেছি। পেছনে ফেরার প্রশ্নই আসে না ।  ৩য় সেমিস্পটার পরিক্ষার দিন । এডভেন্সড রাইটিং ২১১ । কতটুক লিখতে পারবো সে বিষয়ে পরম সংশয় । কান্দিরপাড় থেকে শরিফসহ অটো তে উঠতে উঠতে ১৫ ব...

হ্যাপিম্যান

Image
  “Let me forget what life is and learn again” ফখরুদ্দিন মুহাম্মদ আশ শামস ওয়ালিউল্লাহ একজন সুখি মানুষ । তার রাত নামের মতোই দীর্ঘ । আলোর দূষণ না থাকলে হয়তো সে রাতটা তারা গুণে কাটাতো। বাধ্য হয়ে তাই এখন মশারির ভেতর মশা গুনছে। ৫টা গোনার পর মনে প্রশ্ন জাগলো । মশা কি পাঁচটা নাকি একই মশা পাঁচ বার করে কানের কাছে তাওয়াফ করছে? চিন্তার বিষয় । সুখি মানুষের সফরসঙ্গি। সঙ্গিহীন ফখরুদ্দিন ঠোট কামড়ালো। চোখগুলো কুচকে এলো। কেঁদে ফেলবে কেঁদে ফেলবে ভাব। কিন্তু কাঁদে না। এসব ফখরুদ্দিনের চিন্তার ফসল। একটা মশা পি পি করে এসে তার কানের কাছে এলো। আরও কিছুক্ষণ পি পি করে কানের লতির পিছনে গিয়ে বসলো। ফখরুদ্দিন হাতটা অতি কৌশলে নিরব ঘাতকের মতো করে শা করে লতি বরাবর টার্গেট করলো । ডান কানটায় রিংং– করে উঠলো। ধ্যাত! টার্গেটটা মিস হয়ে গেল । বেহাত হওয়া মশা পি পি করে চলে গেলো। ফখরুদ্দিন ব্যাথায় এখন কান ঘষছে । মোতজার্টের লেক্রিমোসা বেজে উঠলো। কেউ কল করেছে । মোতজার্টের ধ্বনি যেহেতু জ্যামিতিক হারে বাড়ে তাই কলটা কানে যেতে সময় লাগলো। কলার আইডি ছিলো না, তাই কল ধরে জিজ্ঞেস করতে হলো, আসসালামু আলাইকুম, কে বলছেন? এটা কি ফখরুদ্দিন ...